১৮-২০ অক্টোবর ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো’
১৮ থেকে ২০ অক্টোবর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তৃতীয় বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো’।
এটি হার্ডওয়্যার খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন। বুধবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁও এ তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ কথা জানান।
তথ্য প্রযুক্তি পণ্য রপ্তানি বাড়াতে ২০১৫ সালের জুনে প্রথম বারের মতো আয়োজন করা হয় ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো।’
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, হার্ডওয়্যার খাতে বাংলাদেশের সাফল্য ও অগ্রগতি দেশে বিদেশে ছড়িয়ে দিতে এবং এ খাতকে আরো এগিয়ে নিতেই ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো ২০১৭’ এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রদর্শনীতে দেশী বিদেশি পণ্য নিয়ে ১৩২টি প্যাভিলিয়ন ও স্টল থাকবে। তাইওয়ান, মালয়েশিয়া, রাশিয়া, জাপানসহ দেশীয় ও আর্ন্তজাতিক প্রায় অর্ধশত বক্তা, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, তথ্য প্রযুক্তি ব্যক্তিত্ব এবং উৎপাদক ও উদ্যোক্তাগণও এ প্রদর্শনীতে তাদের উপস্থাপনা তুলে ধরবেন।
প্রদর্শনীতে ৫ লাখ দর্শনার্থী অংশ নেবে বলে আশা করছেন আয়োজকরা।
মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বিসিএস এর সভাপতি আলী আশফাক, মহাসচিব সুব্রত সরকার প্রমুখ।
এটি হার্ডওয়্যার খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন। বুধবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁও এ তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ কথা জানান।
তথ্য প্রযুক্তি পণ্য রপ্তানি বাড়াতে ২০১৫ সালের জুনে প্রথম বারের মতো আয়োজন করা হয় ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো।’
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, হার্ডওয়্যার খাতে বাংলাদেশের সাফল্য ও অগ্রগতি দেশে বিদেশে ছড়িয়ে দিতে এবং এ খাতকে আরো এগিয়ে নিতেই ‘বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো ২০১৭’ এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রদর্শনীতে দেশী বিদেশি পণ্য নিয়ে ১৩২টি প্যাভিলিয়ন ও স্টল থাকবে। তাইওয়ান, মালয়েশিয়া, রাশিয়া, জাপানসহ দেশীয় ও আর্ন্তজাতিক প্রায় অর্ধশত বক্তা, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, তথ্য প্রযুক্তি ব্যক্তিত্ব এবং উৎপাদক ও উদ্যোক্তাগণও এ প্রদর্শনীতে তাদের উপস্থাপনা তুলে ধরবেন।
প্রদর্শনীতে ৫ লাখ দর্শনার্থী অংশ নেবে বলে আশা করছেন আয়োজকরা।
মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের সচিব সুবীর কিশোর চৌধুরী, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বিসিএস এর সভাপতি আলী আশফাক, মহাসচিব সুব্রত সরকার প্রমুখ।